স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে খাদ্য ঘাটতি পূরণে কৃষিবিদদের অনেক অবদান রয়েছে। একটা সময় বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল কিন্তু বর্তমানে চাহিদা পুরণ হয়েও বেশি হচ্ছে। দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। ৩০ নভেম্বর ২০১৭তারিখে কৃষিবিদ ইন্সিটিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)-অডিটরিয়ামে এগ্রো ক্যারিয়ার এক্সপো' ২০১৭ এর রিফ্লেকশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এমপি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, বর্তমানে উৎপাদন বেড়েছে ৪ গুন। কৃষিবিদদের দক্ষতা ও প্রযুক্তির ব্যবহারের সমন্বয়ে একই জমিতে আগের চেয়ে বেশি এবং ভাল ফসল হচ্ছে। সরকারী চাকুরীর পাশাপাশি বেসরকারি চাকুরীতে কৃষিবিদরা ভাল করছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ৪৫ বছরে দেশ কৃষিতে অনেক দূর এগিয়েছে, কৃষিতে বিকাশ সাধিত হয়ে চাকরীর ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে। নতুন নতুন উদ্যোক্তা সফলভাবে কোম্পানী প্রতিষ্ঠিত করেছেন কৃষি ক্ষেত্রে। আর এসব কোম্পানীতে কৃষিবিদদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে যা নি:সন্দেহে আনন্দের। বর্তমানে কৃষিতে জিডিপি ১৫শতাংশ বলেও উল্লেখ্য করেন তিনি।
কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন বাংলাদেশ-এর সভাপতি কৃষিবিদ জনাব এ এম এম সালেহ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে কৃষিবিদ জনাব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এমপি, কার্যকারী কমিটি বিদ্যুৎ, জালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস-চ্যান্সেল প্রফেসর ড. জসিমউদ্দিন খান বক্তব্য রাখেন। এছাড়া বক্তব্য দেন কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব কৃষিবিদ খায়রুল আলম প্রিন্স, মেলার আহ্বায়ক সমীর চন্দ, সদস্য সচিব এম এম মিজানুর রহমান প্রমুখ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস