দানাদার শস্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। পেটের ক্ষুধা নিবারণ হয়েছে। এখন মানসম্মত খাদ্যের উৎপাদনের দিকে নজর দিতে হবে। মানসম্মত খাদ্য উৎপাদন করতে পারলে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করা সম্ভব হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে রাজধানীর খামারবাড়ির আ. কা. মু গিয়াস উদ্দীন মিলকী অডিটরিয়ামে ২১ মে ২০১৮ (সোমবার) তারিখে চাষী পর্যায়ে ডাল, তেল ও পেঁয়াজ বীজ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বিতরণ (২য় পর্যায়) প্রকল্পের কর্যক্রম, অর্জন, সমাপনী শীর্ষক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, যে এলাকায় যে ফসল ভালো হয়, সেভাবে ফসল উৎপাদন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, কৃষিতে আমাদের বিপ্লব ঘটেছে। এটা সম্ভব হয়েছে আমাদের কৃষকসহ কৃষি সংশ্লিষ্ট সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়। বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের ক্ষেত্রে কৃষির অভ’তপূর্ব সাফল্য রয়েছে। এ সাফল্য ধরে রাখতে হবে। শস্যবীমার বিষয় উল্লেখ করে মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ বলেন, আমরা এখন শস্য বীমায় যাবো না। এটা মন্ত্রণালয়ের নীতিগত সিদ্ধান্ত।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ মহসীনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্প্রসারণ উইং এর অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ আহমেদ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জেবুন নেছা জাবেদুর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস