Wellcome to National Portal

এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না----------

Main Comtent Skiped

১। সাম্প্রতিক বন্যার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিফ-২ মৌসুমে ৮০০০ জন কৃষক/কৃষাণীকে রোপা আমন পুনর্বাসন দেওয়া হয়েছে। ২। সাম্প্রতিক বন্যার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রবি মৌসুমে গম-২০০, ভূট্টা-২০০, সরিষা-১০০০, চিনাবাদাম-২০০, ফেলন-২০০ ও শীতকালীন সবজি-৫০০০ জন কৃষক/কৃষাণীকে পুনর্বাসন দেওয়া হচ্ছে। ৩। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিফ-২ মৌসুমে অতিবৃষ্টি, বন্যা ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে ক্ষতিগ্রস্থ ১২০০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে মাঠে চাষযোগ্য বিভিন্ন হাইব্রিড জাতের শীতকালীন সবজি বীজ, সার ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান। ৪। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রবি মৌসুমের বোরো উফশী ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৩০০০০ জন উপকারভোগী  ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার  সহায়তা প্রদান


Title
Farmers have a lot to contribute to the food shortage - Finance Minister
Details

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে খাদ্য ঘাটতি পূরণে কৃষিবিদদের অনেক অবদান রয়েছে। একটা সময় বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল কিন্তু বর্তমানে চাহিদা পুরণ হয়েও বেশি হচ্ছে। দিনে দিনে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বাংলাদেশ। ৩০ নভেম্বর ২০১৭তারিখে কৃষিবিদ ইন্সিটিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি)-অডিটরিয়ামে এগ্রো ক্যারিয়ার এক্সপো' ২০১৭ এর রিফ্লেকশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এমপি এসব কথা বলেন।

 

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে উৎপাদন বেড়েছে ৪ গুন। কৃষিবিদদের দক্ষতা ও প্রযুক্তির ব্যবহারের সমন্বয়ে একই জমিতে আগের চেয়ে বেশি এবং ভাল ফসল হচ্ছে। সরকারী চাকুরীর পাশাপাশি বেসরকারি চাকুরীতে কৃষিবিদরা ভাল করছে।

 

অর্থমন্ত্রী বলেন, ৪৫ বছরে দেশ কৃষিতে অনেক দূর এগিয়েছে, কৃষিতে বিকাশ সাধিত হয়ে চাকরীর ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে। নতুন নতুন উদ্যোক্তা সফলভাবে কোম্পানী প্রতিষ্ঠিত করেছেন কৃষি ক্ষেত্রে। আর এসব কোম্পানীতে কৃষিবিদদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে যা নি:সন্দেহে আনন্দের। বর্তমানে কৃষিতে জিডিপি ১৫শতাংশ বলেও উল্লেখ্য করেন তিনি।

 

কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন বাংলাদেশ-এর সভাপতি কৃষিবিদ জনাব এ এম এম সালেহ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে কৃষিবিদ জনাব আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম এমপি, কার্যকারী কমিটি বিদ্যুৎ, জালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয় ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস-চ্যান্সেল প্রফেসর ড. জসিমউদ্দিন খান বক্তব্য রাখেন। এছাড়া বক্তব্য দেন কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব কৃষিবিদ  খায়রুল আলম প্রিন্স, মেলার আহ্বায়ক সমীর চন্দ, সদস্য সচিব এম এম মিজানুর রহমান প্রমুখ।

Images
Attachments
Publish Date
02/07/2018
Archieve Date
31/12/2021