Wellcome to National Portal

এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না----------

Main Comtent Skiped

১। সাম্প্রতিক বন্যার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিফ-২ মৌসুমে ৮০০০ জন কৃষক/কৃষাণীকে রোপা আমন পুনর্বাসন দেওয়া হয়েছে। ২। সাম্প্রতিক বন্যার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রবি মৌসুমে গম-২০০, ভূট্টা-২০০, সরিষা-১০০০, চিনাবাদাম-২০০, ফেলন-২০০ ও শীতকালীন সবজি-৫০০০ জন কৃষক/কৃষাণীকে পুনর্বাসন দেওয়া হচ্ছে। ৩। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিফ-২ মৌসুমে অতিবৃষ্টি, বন্যা ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে ক্ষতিগ্রস্থ ১২০০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে মাঠে চাষযোগ্য বিভিন্ন হাইব্রিড জাতের শীতকালীন সবজি বীজ, সার ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান। ৪। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রবি মৌসুমের বোরো উফশী ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৩০০০০ জন উপকারভোগী  ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার  সহায়তা প্রদান


Title
Communication with Honorable Agriculture Minister of Cox's Bazar District
Details

গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৭ মাননীয় কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী মহোদয় রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে সন্ধ্যায় হিলটপ সার্কিট হাউজ, কক্সবাজারে কৃষি মন্ত্রাণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময় সভায় আ, ক, ম শাহরীয়ার, উপপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কক্সবাজার মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে জেলার আউশ, আমন, বোরো এবং বিভিন্ন শাকসবজির আবাদ ও উৎপাদনের বিষয়ে উপস্থাপন করেন। বর্তমানে কক্সবাজার জেলায় রাবার ড্যাম প্রযুক্তি ব্যবহারে ভু-উপরিস্থ পানি ব্যবহার করে ১৮,০০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান ও অন্যান্য শাকসবজি আবাদ হচ্ছে। উল্লেখ্য যে, বোরো মৌসুমে ৫৭ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো এবং ২০ হাজার হেক্টর জমিতে শীতকালীন শাকসবজি ও অন্যান্য রবি ফসল আবাদ হয়ে থাকে।

 

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় উপস্থিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামুলক বক্তব্য রাখেন। কক্সবাজার জেলায় গ্রীষ্মকালীন মুগ, খেসারী, ফেলন, ভুট্টা, যব, আউশ ফসলের চাষ সম্প্রসারণে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেন। উপকুলীয় এলাকায় খাটো জাতের নারিকেল গাছ এবং বিটি বেগুন চাষের জন্যও পরামর্শ প্রদান করেন। এ ছাড়া বিএডিসি এর নেরিকা মিউটেন্ট (কুদরত) খরা সহিঞ্চু জাতের ধান আবাদ বৃদ্ধির জন্য কৃষকদের উৎসাহিত করার পরামর্শ প্রদান করেন। কৃষকের মাঝে দ্রুত কৃষির বিভিন্ন প্রযুক্তি সম্প্রসারণের চেষ্টা করতে বলেন। যাতে কৃষকের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পায়। যেসব ফসল চাষে কৃষকের লাভ বেশী হয়, সেসব ফসল চাষ করার জন্য পরামর্শ দেন।


সবশেষে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেন, ভু-উপরিস্থ পানি কাজে লাগিয়ে চাষ করতে হবে। বিশেষ করে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে পাক কুয়ার পানি ব্যবহার করতে বলেন। এবং সভায় পাতকুয়ার একটি ভিডিও ফুটেজ প্রদর্শন করা হয়। মতবিনিময় সভায় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ছাড়াও বিএডিসি, হর্টিকালচার সেন্টার, কৃষি গবেষণা এবং কৃষি তথ্য সার্ভিসের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) জনাব কাজী আবদুর রহমান, কক্সবাজার।  

Images
Attachments
Publish Date
02/07/2018
Archieve Date
31/12/2021